ইসলামাবাদ – গতকাল পাকিস্তান ভারতে একটি চিঠি পাঠিয়েছিল যে জল দ্বীপপুঞ্জ (আইডব্লিউটি) জোর করছে এবং এর রূপে কোনও পরিবর্তন নেই।
জলের জলীয় জল জমা দেওয়ার প্রতিক্রিয়া হিসাবে পাকিস্তান ভারতে একটি চিঠি পাঠিয়েছিল। “
জলের সিরিয়ালের একটি চিঠি, সিলি মার্টাজায় রয়েছে, তার ভারত বোর্ড লিখেছিল। পাকিস্তান জানিয়েছে, খাবারের মধ্যে প্রতিটি পদক্ষেপের দ্বারা এই স্থগিতাদেশকে সমর্থন করা হয়নি।
পাকিস্তান পানির জলপ্রপাতকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করে যা আলাদাভাবে কাজ করে এবং নির্ধারণ করে যে এই চুক্তিতে “” পরিবর্তনগুলি “বা স্থগিত” বা স্থগিত করা বা স্থগিত করা “না রয়েছে।
“1960 এর দশকে চুক্তিতে কোনও প্রস্তাব নেই।
পাকিস্তানের যোগাযোগ প্রমাণ করেছে যে ভারতে ভারতের প্রতিচ্ছবিতে ভারতের ভাষা ব্যবহৃত হয় তা আইনের মধ্যে পাওয়া যায় না।
চিঠিটি তার মূল রূপে একটি চুক্তির প্রতি পাকিস্তানের প্রতিশ্রুতি নিয়ে আসে, কেবল অপসারণ বা স্থগিত বা স্থগিতাদেশের জন্য। বিশ্বব্যাংক, চুক্তির সাইন, স্থগিতাদেশে ভারত সম্পর্কে।
বৃহত্তর কর্তৃপক্ষের মতে পাকিস্তান কোনও চুক্তি সম্পর্কে কিছুই করেনি তবে বলেছেন যে ভারতে কথোপকথনের সাথে যোগাযোগ।
শফকাত আলহান খান পাঠাপলেপের শফকাত বলেছেন, ফাইস্লিপলিপ ঘুমের জবাব দিয়েছিলেন যে এই চুক্তিটি হাতে রয়েছে এবং একটি পার্টিতে গড়ে তুলছে। “এই ক্ষেত্রে এটি ধরে রাখার কোনও সুযোগ নেই। এটি রয়ে গেছে।”
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ -এ, ভারত দাঁড়িয়ে ছিল আইডব্লিউটি আইডব্লিউটি এবং পাকিস্তানকে থামিয়ে দেশীয় দেশটির উল্লেখ করে। এটি ফ্যালালগামের উপর আক্রমণটির বৈশিষ্ট্যযুক্ত যারা 26 টি লাইভ করে। ভারত কি এর ব্যয় করেছে?
এই সময়ের মধ্যে, একজন সরকারী কর্মকর্তা বলেছিলেন যে পাকিস্তানের ভারত ভেনের পুরানো-ইউএন ভ্যান নয়াদিল্লির সাথে এই জাতীয় চুক্তি গ্রহণের জন্য পরিকল্পনা রয়েছে।
সর্বাধিক সরকারী সূত্রগুলি এই প্রকারকে জানিয়েছে যে পাকিস্তান টেবিলে রাখতে চলেছে। “আমরা ভেন্যুর সাথে কথা বলতে প্রস্তুত। ভারত যদি যোগদানের সিদ্ধান্ত নেয় তবে আমরা পুনরায় শুরু করতেও শুরু করতে পারি। আমরা জানি যে ভারত কথা বলতে পালিয়ে যায়।
একজন প্রবীণ বলেছিলেন যে পাকিস্তান কথা বলার মাধ্যমে সমস্ত সমস্যা সমাধান করতে পারে। “আমরা চাই এটি নিরপেক্ষতায় করা হোক কারণ (ভারত) এখানে আসতে রাজি হবে না এবং সম্ভবত আমরা আলোচনায় যেতে পারি না,” যোগ করেছেন।
অতীতে, পাকিস্তান এবং ভারত কীসের সাথে একমত হয়েছিল তার সাথে একমত হয়েছিল এবং আমরা অনেক ডিভাইস সহ দুটি পরিবারের মধ্যে বিপজ্জনক সেনাবাহিনীর উত্তপ্ত দিনগুলি ভাল যাচ্ছি।
বিজয়ীকে অনানুষ্ঠানিক লেখক মার্কো রুথ ঘোষণা করেছিলেন, যিনি বিশ্বের দিনগুলিতেও গভীরভাবে প্রকাশ করেছিলেন।
এক্স পেপারের এক টুকরো লোকের ক্ষেত্রে রুবিও বলেছিলেন, “গত 48 বছরে এবং পাকিস্তান আঙ্গা স্টারনির এবং অসিম মালিক।
পাকিস্তান-ভারত জিততে শুরু করে বিবেচনা করুন। “মার্কো, উঠে দাঁড়ান,” প্রেসিডেন্ট ডিল্ড ট্রাম্প এই কথাগুলি বলেছিলেন। “আপনি তখন কি দুর্দান্ত কাজ করেছেন
পরে ভারত তাশ্মীর গ্রুপে প্রবেশের রাষ্ট্রপতি ট্রাম্পের প্রস্তাব অস্বীকার করে। নয়াদিল্লি আমাকে বলেছিলেন যে এই অঞ্চলের প্রক্রিয়ার কোনও ক্রিয়া অংশ নেই।
সাপ্তাহিক ছুটির দিনে শুরু হওয়া সেলিফায়ারটি পর্বতমালা, আরোহণ এবং পারমাণবিক যুক্তির আশঙ্কাকে হুমকির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করার প্রচুর জাগ্রত হওয়ার কারণে আসে।
২২ শে এপ্রিল মৃত্যুর আঘাতজনিত বিপদ কাশ্মীরের কারণে স্কেলের প্রযুক্তির ছয়টি তৈরি করা হয়, যা ২ 26 জন মারা গিয়েছিল। প্রমাণ ছাড়াই যা ঘটেছিল তার কারণে ভারত পাকিস্তানে অত্যন্ত গুরুতর ছিল এবং জনসাধারণে তাদের সহায়তা করেছিল। নিরপেক্ষ তদন্তে যোগদানের জন্য স্বেচ্ছাসেবীর দ্বারা পাকিস্তান পরিত্যক্ত ও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।
পাকিস্তান বিদ্রোহীদের আনার জন্য একনেকিডেশন এবং ভারতের। প্রতিশোধে, পাকিস্তান শ্রমিক সহ পাঁচটি ভারত বিমানের গুলি চালায় এবং এয়ারবেস, গুজরাট এবং রাজস্থান সহ এয়ারবেস সহ ভারত সার্জারি শুরু করেছিল।
প্রাচীন আলোচনার ক্ষেত্রে, রুবিকাল রুবিও শেজার শাইফন এবং ভারত সহ প্রধান শিল্পকে সন্তুষ্ট করেছিলেন যাতে প্রত্যক্ষভাবে আবিষ্কার সহ্য করতে সহায়তা করে।
ডিপিয়াল ডিপ্পোম্যাট উভয়ই কলযোগ্যকে বঞ্চিত করে বলেছিলেন যে এই উত্তেজনার অনমনীয় মূল এবং জামমী ও কাশ্মীরের উপর অস্থির যুক্তি। বিষয়টিকে সমাধানের জন্য ট্রাম্পের পরিকল্পনা পেয়েছিল, যেমন তারা স্বীকার করেছে যে ভারত এই উত্থান অস্বীকার করেছে।
বাট কাশ্মীরের বিরোধ সমাধানের জন্য ভারত, পাকিস্তান এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিশেষ প্রতিনিধিদের বেছে নিয়েছিল। “এটি একটি সাহসী চিন্তা,” তিনি বলেছিলেন। “যদি এটি আরও ভাল হয় তবে ট্রাম্পকে শান্তিপূর্ণ নোবেল পুরষ্কার হিসাবে দেখা যেতে পারে।”
যদিও তারা বলে, এবং বৈপরীত্যগুলি, উভয় দেশই 12 মে ডি-উড়তে সম্মত হয়েছিল। আসন্ন দিনগুলিতে আলোচনা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে, এবং উভয় পক্ষই সীমান্তে তির্রোপের সংখ্যা হ্রাস করছে।
প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অবশ্য চিরকালীন “থামাতে” থামাতে বলেছিলেন। পাকিস্তান এই শব্দটির সমালোচনা করে, শান্তিতে একটি গুরুতর আমন্ত্রণ।
